বার্ষিক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি বকেয়া রাখা ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্টদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বুধবার (৬ এপ্রিল) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশনায় যেসব ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্টদের সিডিএস ও বার্ষিক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি বকেয়া থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে বিদ্যমান আইনের পাশাপাশি আইপিও কোটা বাতিলসহ ৫টি সুনির্দিষ্ট শাস্তির কথা বলা হয়েছে। যা অবিলম্বে কার্যকরে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক একচেঞ্জ এবং সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডকে (সিডিবিএল) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় সিডিএস ও বার্ষিক হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ফি বকেয়া রাখা ডিপজিটরি পার্টিসিপ্যান্টদের ট্রেকহোল্ডার মার্জিন রেগুলেশনের ফ্রি লিমিট সুবিধা স্থগিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে মালিকানার বিপরীতে লভ্যাংশ প্রাপ্তি, আইপিও/কিউআইও কোটা, ট্রেকহোল্ডার কোম্পানি ও ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীর (ডিপি) নিবন্ধন সনদ নবায়ন এবং নতুন শাখা বা ডিজিটাল বুথ খোলার সুবিধা স্থগিত থাকবে।
এর আগে গত ২২ মার্চ বিনিয়োগকারীদের সমন্বিত হিসাব থেকে টাকা ও ডিপোজিটরি থেকে সিকিউরিটিজ ঘাটতি বা আত্মসাতকারী ট্রেকহোল্ডারদের বিরুদ্ধেও একই শাস্তির নির্দেশনা জারি করে কমিশন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।